প্রথমে www.epassport.gov.bd ওয়েবসাইটে যেয়ে ইমেইল এ্যাড্রেস ও ফোন নাম্বার দিয়ে একটি একাউন্ট খুলতে হবে।
এরপর পুনরায় লগ ইন করে পাসপোর্টের আবেদন পূরণ করতে হবে।
পূরণকৃত আবেদনে সকল তথ্য সঠিক ভাবে পূরণ করা হয়ে থাকলে আবেদনটি সাবমিট করতে হবে।
সাবমিটকৃত আবেদনের প্রিন্ট নিতে হবে, সামারি পেজ সহ।
আবেদনের প্রিন্ট আউট কপি, ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার এ চালানের মূল কপি, মূল জাতীয় পরিচয়পত্র এবং পূর্বের পাসপোর্ট (যদি থাকে) এর মূল কপি
এই সকল কাগজপত্রাদি সহ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, বরগুনায় অফিস চলাকালীন (সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ১ টা ৩০ পর্যন্ত) উপস্থিত হতে হবে।
অফিসিয়াল পাসপোর্ট পেতে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে (ই-পাসপোর্ট)
নবম ও তদুর্দ্ধ গ্রেডের কর্মকর্তাদের জন্য, যাদের পূর্বের অফিুসিয়াল পাসপোর্ট আছে কেবল তাদের জন্য
নিজ দপ্তর হতে অনাপত্তিপত্র নিতে হবে। নিশ্চিত হতে হবে যে, অনাপত্তিপত্রটি বিভাগীয় ওয়েবসাইটে আপলোড করা আছে।
এরপর www.epassport.gov.bd ওয়েবসাইটে যেয়ে ইমেইল এ্যাড্রেস ও ফোন নাম্বার দিয়ে একটি একাউন্ট খুলতে হবে।
এরপর পুনরায় লগ ইন করে পাসপোর্টের আবেদন পূরণ করতে হবে।
পূরণকৃত আবেদনে সকল তথ্য সঠিক ভাবে পূরণ করা হয়ে থাকলে আবেদনটি সাবমিট করতে হবে।
সাবমিটকৃত আবেদনের প্রিন্ট নিতে হবে, সামারি পেজ সহ।
আবেদনের প্রিন্ট আউট কপি, ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার এ চালানের মূল কপি, মূল জাতীয় পরিচয়পত্র এবং পূর্বের পাসপোর্ট (যদি থাকে) এর মূল কপি
এই সকল কাগজপত্রাদি সহ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, বরগুনায় অফিস চলাকালীন (সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ১ টা ৩০ পর্যন্ত) উপস্থিত হতে হবে।
নবম ও তদুর্দ্ধ গ্রেডের কর্মকর্তাদের জন্য, যাদের পূর্বের অফিসিয়াল পাসপোর্ট নেই কেবল তাদের জন্য
সরকার কর্তৃক জারীকৃত বিদেশ গমনের অনুমতি প্রাপ্তি সাপেক্ষে (ব্যক্তিগত জিও এর ক্ষেত্রে কেবল হজ্ব, তীর্থস্থান ভ্রমণ অথবা চিকিৎসার ক্ষেত্রে)
অফিসিয়াল পাসপোর্ট এর আবেদন করতে পারবেন। জি ও পেলে এরপর পূর্বে উল্লেখিত পদ্ধতি অনুযায়ী আবেদন করে অফিসে আসতে হবে।
দশম ও এর নিচে অন্যান্য গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য
কেবলমাত্র সরকার কর্তৃক জারীকৃত বিদেশ গমনের অনুমতি প্রাপ্তি সাপেক্ষে (ব্যক্তিগত জিও এর ক্ষেত্রে কেবল হজ্ব, তীর্থস্থান ভ্রমণ অথবা চিকিৎসার ক্ষেত্রে)
অফিসিয়াল পাসপোর্ট এর আবেদন করতে পারবেন। জি ও পেলে এরপর পূর্বে উল্লেখিত পদ্ধতি অনুযায়ী আবেদন করে অফিসে আসতে হবে।
অনাপত্তি পত্রের বিপরীতে সকল গ্রেডের কর্মচারীগণ সাধারণ পাসপোর্ট পাবেন (নবম গ্রেডের ও তার উপরের গ্রেডের কর্মকর্তা, যাদের পূর্বে অফিসিয়াল পাসপোর্ট আছে, তারা বাদে)।
যথাযথ ভাবে পূরণকৃত আবেদন , ব্যাংকে জমাকৃত টাকার স্লিপ, (কেবলমাত্র সোনালী ব্যাংক) জাতীয পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, অন্যান্য নাগরিকত্ব প্রমাণের কাগজের কপি সহ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, বরগুনায় আসতে হবে। নতুন আবেদনের জন্য বর্তমানে গ্রহণযোগ্য নয়। কেবলমাত্র বিশেষ পরিস্থিতিতে (প্রবাসী বাংলাদেশী, যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র নেই অথবা গুরুতর অসুস্থ রোগী, দ্রুত বিদেশ নিতে হবে কিন্তু যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র নেই, তাদের ক্ষেত্রে) রি ইস্যু আবেদনের জন্য ডিআইপি ফরম-২ জমা দিতে হবে। মূল জাতীয় পরিচয়পত্র অবশ্যই সাথে আনতে হবে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস